শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর, ২০১৫

কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীদের জন্য চাকরি


বর্তমান যুগটাই কম্পিউটারের যুগ। এ বিভাগের শিক্ষার্থীদের স্নাতক-স্নাতকোত্তর শেষ করে চাকরির জন্য তেমন একটা ঘুরতে হয় না। তবে শিক্ষার্থীর যোগ্যতা, দক্ষতার কারণে অনেক সময় চাকরিই তাঁকে খুঁজে বের করে।
কম্পিউটার বিজ্ঞানের ছাত্রছাত্রীদের জন্য অনেক রাস্তা খোলা। এ বিভাগ থেকে পাস করা শিক্ষার্থীরা মূলত দুই ভাবে কাজ করেন। প্রথমত প্রোগ্রামার আর নেটওয়ার্ক অ্যাডমিনিস্ট্রেটর। এ দুই ধরনের কাজেই শিক্ষার্থীদের ব্যাপক চাহিদা। এ ছাড়া আঁকায় দক্ষতা থাকলে গ্রাফিকস বা ওয়েব ডিজাইনারও হতে পারেন।

বাংলাদেশের কম্পিউটার বিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের ব্যাপক চাহিদা দেশের বাইরে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্সেস অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, কম্পিউটার বিজ্ঞানে পড়া শিক্ষার্থীদের চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। গুগলের মতো প্রতিষ্ঠানও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রতিবছর কর্মসূচির মাধ্যমে যোগ্য শিক্ষার্থীদের নিয়ে যাচ্ছে। সরাসরি গুগল, ফেসবুক বা আন্তর্জাতিক মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কাজ করতে পারার সুযোগ সম্ভবত এই বিভাগ থেকে খুব সহজে পাওয়া যায়।
ইতিমধ্যে বাংলাদেশি অনেক ছাত্র এসব বহির্বিশ্বের নামকরা প্রতিষ্ঠানে নিজেদের আসন পাকাপোক্ত করে নিয়েছেন। এ ছাড়া উচ্চশিক্ষার জন্য প্রতিবছর বহু শিক্ষার্থী দেশের বাইরে যান। চাকরীর ক্ষেত্রে তাঁরাও বেশ ভালো করছেন। সারা বছরই বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় বা কোম্পানি নানা ধরনের প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা করে থাকে। এসব প্রতিযোগিতায় অংশ নিয়ে নিজেকে প্রমাণ করার পাশাপাশি বহির্বিশ্বের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিজের পরিচয় ঘটানোর সুযোগ তো থাকছেই। সফটওয়্যার নির্মাণ প্রতিযোগিতাও হচ্ছে হরহামেশা, বিশেষ করে মোবাইল সফটওয়্যার তৈরি। কোন কোন প্রতিষ্ঠান তো সারা বছর বিভিন্ন ধরনের সুযোগ দিয়ে থাকে যেমন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এবং মাল্টিন্যাশনাল আইটি কোম্পানি “বিজেআটি গ্রুপ ” আইটি বিশ্বে বাংলাদেশকে সুপরিচিত করতে এবং বাংলাদেশের আইটি ইঞ্জিনিয়ারদের গ্লোবাল আইটি জগতে সুযোগ করে দিতে নিয়ে এসেছে Global Jobs সার্ভিস। বাংলাদেশ সহ জাপান, সিঙ্গাপুর, ফিনল্যাণ্ড, আমেরিকাতে বিজেআইটির অফিস রয়েছে এবং ২৫০ এর বেশি ইঞ্জিনিয়ার কাজ করে চলেছে প্রায় ৫০০ ক্লায়েন্টের জন্য।  বিজেআইটি থেকে বাংলাদেশের আইটি ইঞ্জিনিয়ারা কাজ করার সুযোগ পেয়ে থাকেন বিশ্বের বড় বড় কম্পানিতে, যেমন (NTT DATA, OMRON, Panasonic, TOSHIBA, SONY, SOURCENEXT, Valmet, FUJISOFT, ACCESS, Kyocera, Flextronics International, IBM.. and more)


এ ছাড়াও একজন দক্ষ ইঞ্জিনিয়ার হিসাবে আপনাকে গড়ে তুলতে BJIT একাডেমী যাবতীয় সহযোগিতা করে যাচ্ছে। এর পাশাপাশি বিদেশী ভাষায় দক্ষতা অর্জন ও বিদেশী কর্ম পরিবেশে নিজেকে মানানসই করার কৌশল সহ নানাবিধও সহযোগিতা পেতেপারেন BJIT একাডেমী থেকে। আপনি শুধুমাত্র একটা চাকরি নিয়ে উন্নত কান্ট্রিতে গেলেন আর একটা ভাল চাকরি করলেন এটা BJIT Group এর উদ্দেশ্য নয়। আপনাকে একজন দক্ষ কর্পোরেট বাক্তিত্ত হিসাবে দেখতে চাই, আগামী দিনের একজন দক্ষ লিডার হিসাবে দেখতে চাই এবং আগামী দিনের বাংলাদেশের বিনির্মাণে আপনার আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা ও কর্মদক্ষতা যেন আমাদেরকে আর একধাপ এগিয়ে যেতে সাহায্য করে এটাই BJIT Group এর মুল উদ্দেশ্য।
 

শুক্রবার, ১৬ অক্টোবর, ২০১৫

【IT Technology in japan_2】 প্রযুক্তি বিশ্বে এগিয়ে আছে জাপান।


প্রযুক্তি বিশ্বে সবচেয়ে বেশী এগিয়ে আছে জাপান। রোবোট প্রযুক্তিতে তারা সবচেয়ে বেশী অগ্রগামী। সাম্প্রতিক সময়ে জাপানের বিজ্ঞানীরা তৈরি করেছে আরো উন্নর মানের রোবোট যা দিয়ে হোটেল পরিচালনা করা হবে।
এই বছরের জুলাই মাসের ১৭ তারিখে জাপানের নাগাসাকিতে চালু হতে যাচ্ছে বিশ্বের প্রথম রোবট চালিত হোটেল। জাপানি ভাষায় হোটেলটির নাম ‘হেন-না-হোটেল’ যার অর্থ আশ্চর্য বা পরিবর্তিত। হোটেলের অর্ধেক কাজে রোবোটকে নিয়োজিত করা হবে। ৭২টি কক্ষ বিশিষ্ট এই হোটেলে থাকবে ১০ টি রোবোট এবং ১০ জন মানুষ। মানুষের বাবস্থা করা হয়েছে যেন হোটেল কতৃপক্ষ রোবটের সাথে কাস্টমারদের প্রতিক্রিয়া বুঝতে সক্ষম হয়।


অ্যাক্টরয়েডস নামের এই রোবট মানুষের মত দেখতে। এই অ্যাক্টরয়েডসগুলো শ্বাস-প্রশ্বাস নেয়, অঙ্গভঙ্গি করতে পারে, স্বাভাবিক শরীর নাড়াচাড়া করতে পারে এমনকি চোখের ভাষা বুঝতে এবং বলতেও সক্ষম। রোবোটগুলোকে জাপানী তরুণীদের আদলে তৈরি করা হয়েছে। রোবটগুলোকে জাপানী, কোরিয়ান এবং ইংরেজিসহ বেশ কিছু ভাষা শেখান হয়েছে। ফলে কাস্টমারদের ভাষা শুনে তাদের ভাষায় উত্তর দিতে সক্ষম এরা। এদের কথা বলার ভঙ্গি প্রায় মানুষের মতই তাছাড়া গলার স্বরের আওয়াজ কমিয়ে বাড়িয়ে এরা অনুভূতিও প্রকাশ করতে পারে। সাথে সাথে তারা হ্যান্ডশেক করতেও সক্ষম এমং তাদের হাতের স্পর্শ মানুষের মতই।

এখানে রুম বুকিং দেয়া হয় বিডিং সিস্টেমে। আর আপনি যদি থাকতে চান এই হোটেলে তাহলে আপনাকে গুনতে হবে ৬০ডলার, ৭ হাজার ইয়েন বা ৫হাজার টাকার কাছাকাছি থেকে।  আরো বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন http://www.theverge.com/2015/2/8/8000665/robot-hotel-japan-huis-ten-bosch

এসব রোবটের ক্ষেএে ব্যাবহার করা হচ্ছে উন্নত হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার। যেখানে বিভিন্ন দেশের প্রকৌশলীরা একত্রে কাজ করে যাচ্ছেন। এক্ষেএে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশিরাও। Bangladesh Japan IT Group (BJIT) এর Global Jobs সার্ভিস এর মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রকৌশলীরা বিশ্বের বড় বড় আইটি কোম্পানি গুলোতে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন । এই ধরনের সুযোগ আপনিও পেতে পারেন। সুধু GlobalJobsBD.com সাইটে আপনার সিভি নিবন্ধন করুন।


রবিবার, ১১ অক্টোবর, ২০১৫

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে ইউনিভার্সাল স্টুডিও 【Tourism In Singapore _1】


সিঙ্গাপুরের সান্তোসা দ্বীপে অবস্থিত ‘ইউনিভার্সাল স্টুডিও সিঙ্গাপুর’ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু হয় ২০১১ সালের ২৮ মে। ১২০ একরের রিসোর্ট ওয়ার্ল্ড সেন্টোসার ৪৯ একরের বিশাল এলাকাজুড়ে অবস্থিত এ স্টুডিওতে সব মিলিয়ে রাইড রয়েছে ২০টি। শুরুতে টিকিট কেটে দীর্ঘ লাইন ধরে ভেতরে প্রবেশ। প্রবেশমুখেই রয়েছে ইউনিভার্সাল স্টুডিওর সেই বিখ্যাত লোগো। ঘূর্ণায়মান পৃথিবীর চারপাশে ‘ইউনিভার্সাল’ লেখা। বিশাল গেটের ওপরে লেখা ‘ইউনিভার্সাল স্টুডিও সিঙ্গাপুর’।

অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ও প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত সিঙ্গাপুরে এমন অনেক পর্যটন এলাকা আছে যা সারা বিশ্বেই সমানভাবে সমাদৃত। পৃথিবীর সব দেশের ঐতিহ্য আর সিঙ্গাপুরের বিভিন্ন নিজস্ব ঐতিহ্যের সম্মিলিতভাবে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন স্থান। বিশ্বের মিলিয়নেরও বেশি পর্যটক ও দর্শনার্থীর মন কেড়ে নিয়েছে এশিয়ার এই দেশটি। দেখার মতো যেসব স্থাপনা রয়েছে তার মধ্যে ইউনিভার্সাল স্টুডিও অন্যতম ।

 ইউনিভার্সাল স্টুডিও , কখনও কখনও একে ইউনিভার্সাল পিকচার্‌স বা ইউনিভার্সাল সিটি স্টুডিওস নামেও ডাকা হয়, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম প্রধান চলচ্চিত্র স্টুডিও এটি। এটি এনবিসি ইউনিভার্সাল-এর একটি সহযোগী প্রতিষ্ঠান। এর বন্টন এবং অন্যান্য করপোরেট দপ্তর নিউ ইয়র্ক সিটি-তে অবস্থিত। এটি হলিউডের দ্বিতীয় দীর্ঘজীবী স্টুডিও।আর সবচেয়ে বেশী সময় ধরে কার্যকর আছে ভায়াকম-এর প্যারামাউন্ট পিকচার্‌স।

 স্টুডিও গাইডটি খুল্লেই দেখা যাবে সাতটি থিম জোনে ভাগ করা পুরো স্টুডিও। এগুলো হলো হলিউড, নিউইয়র্ক, সাই-ফাই সিটি, অ্যানশিয়েন্ট ইজিপ্ট, দ্য লস্ট ওয়ার্ল্ড, ফার ফার অ্যাওয়ে ও মাদাগাস্কার। প্রতিবছর এখানে লাখ লাখ মানুষ কেবল ঘুরতে আসে এখানকার ইউনিভার্সাল স্টুডিও বেড়াতে। পরিবারের সাথে অবসর কাটানোর জন্য একটি আদর্শ বিনোদন কেন্দ্র ইউনিভার্সাল স্টুডিও।

 বিস্তারিত জানতে এবং আরো ছবি দেখতে ভিজিট করুন http://www.thethemeparkguy.com/park/universal-studios-singapore

বৃহস্পতিবার, ৮ অক্টোবর, ২০১৫

【Tourism In Japan_1】 সৌন্দর্যের প্রতীক – ফুজি পর্বতমালা


রাজধানী টোকিও থেকে ১০০ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে হনশু দ্বীপে জাপানের এই সর্বোচ্চ পর্বতশৃঙ্গ ও বিশ্বখ্যাত ঘুমন্ত আগ্নেয়গিরিটি। আজ থেকে প্রায় ৩০০ বছর আগে শেষ একবার এর ঘুম ভেঙেছিল।
ইউনেস্কো, মাউন্ট ফুজিকে বিশ্ব প্রাকৃতিক হেরিটেজ সাইট হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। মাউন্ট ফুজির জ্বালামুখটি আশ্চর্যরকমভাবে প্রতিসম, যা বছরের বেশ কয়েক মাস বরফাচ্ছাদিত থাকে। এটি জাপানের একটি সুপরিচিত প্রতীক এবং জাপানের শিল্পকলা ও স্থিরচিত্রে প্রায়শই দেখা যায়।
পর্যটক ও পর্বতারোহীদের কাছে মাউন্ট ফুজি একটি জনপ্রিয় স্থান। প্রতিবছর জুলাই-আগস্ট মাসে এটি পর্বতারোহীদের জন্য উন্মুক্ত করা হয়।


এই ওয়েব সাইটে ফুজি পর্বতমালার কিছু ছবি এবং তথ্য দেওয়া হলো। http://www.lovethesepics.com/2012/09/before-magnificent-mount-fuji-volcano-erupts-46-pics/


 

【IT Technology in japan_1】 টেকনোলজির জগতে নতুন দিগন্তের সুচনা – জাপান!!


আইটি প্রযুক্তির জগতে জাপান অন্য যে কোন দেশের থোক আনেক এগিয়ে । জাপানে প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন টেকনোলজি। টেকনোলজির জগতে জাপান নিয়ে এসেছে বিভিন্ন ধরনের রবোট যেমন, জাপানের একটি হোটেল যার নাম ‘হেন না হোটেল’। ইংরেজিতে অর্থ দাঁড়ায় ‘অদ্ভুত হোটেল’। বিশেষত্ব হলো, হোটেলে যাবতীয় কাজের প্রায় পুরোটাই রোবট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, পর্যটকদের জন্য রোবট ট্রান্সলেটর, বয়স্কদের জন্য রোবট ট্যাক্সি যা মানুষের আবেগ-অনুভূতি বুঝতে পারবে।

এছাড়া তৈরি হচ্ছে নতুন নতুন কম্পিউটার, মোবাইল, মোবাই সফ্টওয়্যার, মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন,অনলাইন বা ডেস্কটপ সফটওয়্যার যা রোবটের মতই কাজ করছে।

এসব রোবটের ক্ষেএে ব্যাবহার করা হচ্ছে উন্নত হার্ডওয়্যার এবং সফ্টওয়্যার। যেখানে বিভিন্ন দেশের প্রকৌশলীরা একত্রে কাজ করে যাচ্ছেন। এক্ষেএে পিছিয়ে নেই বাংলাদেশিরাও। এখন Global Jobs এর মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রকৌশলীরা বিশ্বের বড় বড় আইটি কোম্পানি গুলোতে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন। জাপানের প্রযুক্তি সম্পর্কে জানতে এই ওয়েব সাইটটি পরিদর্শন করুন। https://www.techinasia.com/tokyo-startup-scene-local-innovation-global-growth/



【Japan Culture_1 】 কিভাবে জাপানি মানুষ চিন্তা ভাবনা করে!


জাপান, তার অনুমিত জাতিগত ও সামাজিক সমসত্ত্বতার জন্য বিখ্যাত। কিন্তু এই জনপ্রিয় শ্রুতির তুলনায় জাপানি মানুষের গল্পে আরো অনেক কিছু আছে। জাপানি মানুষ সামাজিকভাবে এবং জাতিগতভাবে বিশ্বের সবচেয়ে সজাতি গোষ্ঠী। 1960 সাল থেকে শ্রম ঘাটতি সত্ত্বেও কর্তৃপক্ষ আনুষ্ঠানিকভাবে 1980 পর্যন্ত বিদেশী কর্মীদের প্রত্যাহার করেন। দেশের নারি কর্মিদের কে কাজ করার আনুপ্রেরনা দেন, সাথে সাথে যান্ত্রিকীকরণও বৃদ্ধি করেন।

সম্প্রতি, জাপানি শ্রমিকরা প্রাথমিকভাবে বিভিন্ন কোম্পানির সঙ্গে নিজেদেরকে যুক্ত করেছেন, এবং তারা নিজেদেরকে ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকেন (নিসান কোন তাকাহাশি সান!)। জাপানিরা ভাবে প্রসার দ্বারা তারা ধারণা পেতে পারে যে, প্রতিটি জাপানি ব্যক্তিই সমাজের উন্নয়নের উদ্দেশ্যে।

যদিও, জাপান এখন একটি শক্তিশালী ঐতিহ্য স্থান। জাপানি সমাজ ক্রমাগত বহুমুখীকরণ এবং পরিবর্তনশীল। এখানে সামাজিক ভূমিকা আধুনিক জীবন, পাশ্চাত্যকরণ চাহিদা অনুযায়ী অভিযোজিত, এবং দ্রুত প্রযুক্তি অগ্রসরি যা ভবিষ্যতে আরো চ্যালেঞ্জিং করতে প্রতিশ্রুতি বদ্ধ! বিস্তারিত জানতে এই ওয়েবসাইটটি ভিজিট করুন। http://www.japan-talk.com/jt/new/how-Japanese-people-think